How to earn money from Youtube? জেনেনিন 10 টি উপায় (40k – 1L/ প্রতি মাস)

Earn money from Youtube:

সারাদিনে আপনি কখনো না কখনো ভিডিও দেখার জন্য ইউটিউব ব্যবহার করেন।তবে আপনি কি জানেন যে আপনি মাসে লাখো টাকা ইনকাম করতে পারেন YouTube থেকে? হ্যাঁ! আপনি ঠিক শুনছেন। আজকাল অনেক YouTuber আছেন যারা YouTube এর সাহায্যে মাসে লাখো কোটি টাকা ইনকাম করছেন। এখন আপনি হয়তো ভাবছেন যে এটি কীভাবে সম্ভব, কোন ভাবতে হবেনা, কারণ Earn money from Youtube এই আর্টিকেলটা শেষ পর্যন্ত পড়[ez-toc][ez-toc]লেই আপনি সবকিছু বুঝতে পারবেন। কারণ আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমরা আপনাকে বলবো কিভাবে একটি YouTube চ্যানেল তৈরি করতে হয় থেকে শুরু করে কীভাবে YouTube থেকে টাকা আয় করতে হয়? সব কিছুই বিস্তারিত বলবো।

YouTube আজকাল বিশ্বের সবচেয়ে ব্যবহৃত ভিডিও প্ল্যাটফর্ম। এটি 24 ফেব্রুয়ারি 2005 সালে লঞ্চ করা হয়েছিল, তবে এতে প্রথম ভিডিওটি 23 এপ্রিল 2005 সালে আপলোড করা হয়েছিল। YouTube বিশ্বব্যাপীতে প্রায় 80 টি ভাষায় উপস্থিত।

এখনও এটে 2.7 বিলিয়ন সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে, এটিতে মাত্র ভারতেই 462 মিলিয়ন সক্রিয় ব্যবহারকারী রয়েছে এবং তার পরে মাত্র মাত্র 239 মিলিয়ন সক্রিয় ব্যবহারকারী।

ব্যবহারকারীরা YouTube-এ প্রতিদিন ১ বিলিয়ন ঘণ্টা একসাথে ভিডিও দেখেন। YouTube-এ এমন বেশি ব্যবহারকারী থাকলে আপনি এটা থেকে লাভ উঠাতে পারেন।

কারণ আজকাল প্রতিটি ব্যক্তি ঘরে বসে অনলাইনে টাকা আয় করতে চায়। এবং অনলাইনে টাকা আয় করার জন্য দুটি খুবই জনপ্রিয় উপায় রয়েছে, সবার আগে ব্লগিং এবং দ্বিতীয় ভাগে রয়েছে YouTube। যদি আপনি ব্লগিং জানতে না চান বা  শিখতে না চান, তবে আপনি YouTube-এ ভিডিও তৈরি করে সহজেই টাকা আয় করতে পারেন।

তাই চলুন, আর বেশি সময় নষ্ট না করে বিস্তারিত জেনে নিন।

ইউটিউব চ্যানেল কীভাবে খুলবেন:

ইউটিউব থেকে টাকা আয় করতে, আপনাকে সবচেয়ে প্রথমে একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে হবে। এটি আপনি আপনার Gmail ID এর সাহায্যে আমার দ্বারা উল্লেখিত তথ্যগুলি অনুসরণ করে সহজেই তৈরি করতে পারেন।

Step #1: সবচেয়ে প্রথমে আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে ইউটিউব ওয়েবসাইটটি খুলুন। তারপরে আপনি আপনার Gmail ID দিয়ে লগইন করুন, যার মাধ্যমে আপনি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে চান।

Step #2: তারপরে, আপনার ডান দিকে আপনার Gmail এর চিত্রটি দেখা যাবে। তাতে আপনাকে ক্লিক করতে হবে। আপনি এটি ক্লিক করলে, বাম দিকে একটি মেনু দেখা যাবে। মেনুতে আপনাকে ‘আপনার চ্যানেল’ এ ক্লিক করতে হবে।

Step #3: আপনি ‘আপনার চ্যানেল’ এ ক্লিক করলে, তারপরে আপনার সামনে একটি নতুন পৃষ্ঠা খোলা হবে। যেটিতে আপনাকে ‘কাস্টমাইজ চ্যানেল’ এ ক্লিক করতে হবে। কারণ এখন আপনাকে আপনার YouTube চ্যানেলটি কাস্টমাইজ করতে হবে।

Step #4: আপনি ‘কাস্টমাইজ চ্যানেল’ এ ক্লিক করতে পারেন, তাতেই YouTube আপনাকে YouTube স্টুডিওতে পুনর্নির্দেশ করে। এখানে আপনি আপনার YouTube চ্যানেলের প্রোফাইল ইমেজ, কভার ইমেজ, চ্যানেল নাম ইত্যাদি সব পরিবর্তন করতে পারেন। এটির জন্য আপনাকে ‘চালিয়ে যান’ এ ক্লিক করতে হবে।”

এরপরে, একটি নতুন পৃষ্ঠা খুলবে আপনার সামনে, যেখানে আপনি তিনটি নিম্নলিখিত অপশন পাবেন:

Step #5: লেআউটে, আপনি কীভাবে আপনার ভিডিও ব্যবস্থাপনা করতে বা সাবস্ক্রাইবারদের কাছে কী দেখাতে চান তা সেট করতে পারেন। 

Step #6 ব্র্যান্ডিংে, আপনি আপনার YouTube চ্যানেলের প্রোফাইল ছবি, ব্যানার ইমেজ এবং ভিডিও ওয়াটারমার্ক নির্বাচন করতে পারেন।

Step #7: বেসিক ইনফোতে, আপনি আপনার YouTube চ্যানেলের নাম, হ্যান্ডল, বর্ণনা, চ্যানেল URL, সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল লিঙ্ক, যোগ করতে পারেন।

আপনি যখনই চান তখন আপনি আপনার YouTube চ্যানেলের নাম, চিত্র বা যেকোনও কিছু পরিবর্তন করতে পারেন। এই সেটিং গুলি সঠিকভাবে সম্পূর্ণ করার পরেই আপনার YouTube চ্যানেলটি তৈরি হয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত আপনাকে ভিডিও তৈরি করে YouTube-এ আপলোড করতে হবে।

Youtube Video বানানোর জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস:

Youtube Video বানানোর জন্য নিম্নলিখিত জিনিস গুলি প্রয়োজন।

 🌟 Camera: youtube video বানানোর জন্য এবং ভিডিও কোয়ালিটি ভালো বানানোর জন্য একটি camera প্রয়োজন। যদি আপনার camera না থাকে তাহলে স্মার্টফোনের camera দিয়ে কাজ চালাতে পারেন।

🌟Mic: আপনার ভিডিওর ভয়েস একদম স্পষ্ট করার জন্যে আপনার দরকার একটি মাইক্রোফোন।

🌟 Light: Video বানানোর জন্যে লাইটের খুব দরকার। যদি আপনার ভিডিওতে লাইট কম থাকে ভিউয়ার পুরো ভিডিও দেখবেনা ছেড়ে চলে যাবে। আপনি প্রথম প্রথম চেষ্টা করুন প্রকৃতির লাইট ব্যাবহার করার।

🌟 Mobile বা Laptop: Video editing করার জন্য আপনার mobile বা ল্যাপটপের প্রয়োজন।

🌟 Video Editing সফটওয়্যার: ল্যাপটপ না থাকলে মোবাইল দিয়ে এডিটিং করতে পারবেন। অনেক free বা paid ভিডিও এডিটিং সফটওয়্যার রয়েছে যদি আপনি এডিটিং না জানেন তাহলে ইউটিউব থেকেই আপনি এডিটিং শিখতে পারবেন।

🌟 ইন্টারনেট কানেকশন: ভিডিও বানানোর পর ইউটিউবে আপলোড করার জন্য ইন্টারনেট কানেকশন জরুরি।

Youtube থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য Terms and Condition:

Youtube থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে ইউটিউবের Terms and Condition মেনে চলতে হবে। এছাড়াও ইউটিউবের Monetizing পলিসি স্বীকার করতে হবে। সেইসঙ্গে নিম্নলিখিত terms and conditions গুলি পালন করতে হবে।

🌟 আপনার ইউটিউব চ্যানেলটি Monetize করার জন্য আপনাকে বিগত এক বছরের মধ্যে 500 subscriber এবং 3000 ঘণ্টা ওয়াচ টাইম পূরণ করতে হবে।

🌟 ইউটিউব শর্টস ভিডিও যদি আপনি বানান তাহলে আপনার চ্যানেল Monetize করার জন্য লাস্ট তিন মাসের মধ্যে 3 মিলিয়ন ভিউ প্রয়োজন।

🌟 এছাড়াও আপনার ভিডিওতে কোনো রকম copy right বা কমিউনিটি গাইড লাইন পলিসি স্ট্রাইক যেন না আসে তাহলে ইউটিউব আপনার চ্যানেল Monetize করবেনা।

🌟 আপনাকে ইউটিউবের সমস্ত terms and conditions মেনে চলতে হবে।

ইউটিউব থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন (How to earn money from Youtube):

YouTube থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনাকে আপনার ইউটিউব চ্যানেলে রেগুলার নিয়মিত ভিডিও আপলোড করে যেতে হবে। সেই সঙ্গে আপনাকে ইউটিউবের সমস্ত terms and condition মেনে চলতে হবে। ইউটিউব চ্যানেল Monetize হয়ে গেলে আপনি ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা ইনকাম করতে তো পারবেনই তাছাড়াও আরও অনেকগুলো উপায়ে ইউটিউবে ইনকাম করা যায়। নিচে আমি কয়েকটি উপায় বলেছি যার মাধ্যমে আপনি ইউটিউব থেকে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে বিভিন্ন উপায়ে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়।

Google Adsense থেকে টাকা ইনকাম করুন:

Google Adsense হল বর্তমানে খুবই ক্ষমতাশালী উপায় যার মাধ্যমে ইউটিউবে ভিডিও ক্রিয়েটর রা লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছেন। আপনি যখন থেকে আপনার ইউটিউব চ্যানেল Google Adsense দিয়ে Monetize করবেন তখন থেকে আপনার ভিডিও শুরু হওয়ার আগে এবং ভিডিওর মাঝে মাঝে অ্যাড আসা শুরু হয়ে যাবে। ভিউয়ার আপনার ভিডিওর সামনে আসা অ্যাডে ক্লিক করলে আমি রেভিনিউ পাবেন। তবে অ্যাডসেন্স থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য আপনার চ্যানেলে 500 সাবস্ক্রাইবার এবং 3000 ঘণ্টা ওয়াচ টাইম পূরণ থাকতে হবে। সেই সঙ্গে আপনার চ্যানেলে কোনোরকম কপি রাইট স্ট্রাইক বা ইউটিউব পলিসি উলঙ্ঘন না থাকে তাহলেই আপনি Google Adsense থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন ইউটিউবে থেকে।

Affiliate Marketing করে ইনকাম করুন ইউটিউবে:

Affiliate Marketing হলো কমিশন ব্যাবসা। আপনি কোনো প্রোডাক্ট সেল করলে সেই প্রোডাক্টের বিক্রয়মূল্য যত তার 4-5% আপনি কমিশনের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। Affiliate Marketing এর মাধ্যমে আপনি প্রথম দিন থেকেই ইউটিউবে আপনার affiliate লিংক দিয়ে ইনকাম করতে পারবেন। ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময় Youtuber দের বলতে শুনেছেন ভিডিওর ডেসক্রিপশন দেওয়া লিংক থেকে গিয়ে buy করুন বা প্রোডাক্টটি কেনার জন্য ডেসক্রিপশন দেওয়া লিংকে যান। প্রধানত ওরা affiliate লিংকে ক্লিক করার জন্য বলে। আপনি আপনার ভিডিওর ক্যাটাগরির উপর মিল আছে এমন প্রডাক্টের affiliate লিংক শেয়ার করুন।

এছাড়াও আপনি আপনার চ্যানেলে প্রোডাক্ট রিভিউ করতে পারেন এবং ওই প্রডাক্টের affiliate link দিয়ে ভিডিওতে বলতে পারেন যে প্রোডাক্টটি কেনার জন্য ভিডিও ডেসক্রিপশন দেওয়া লিংক থেকে কিনতে পারবেন।

Digital Product বিক্রয় করে Youtube থেকে আয়:

আপনি আপনার ইউটিউব চ্যানেলে ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করে ইনকাম করতে পারেন। তবে ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করার জন্য আপনার চ্যানেলে নিয়মিত যথেষ্ট পরিমাণ দর্শক বা ভিউয়ার্স থাকা অন্তত জরুরি। আপনি আপনার ভিডিওর মাধ্যমে দর্শকদের সঠীক তথ্য দিন এবং দর্শকদের বিশ্বাস অর্জন করুন তারপর আপনার ডিজিটাল প্রোডাক্ট সেল করুন। ডিজিটাল প্রোডাক্ট যেমন,- eBook, Online Tution, Course, Website. আপনি আপনার ভিডিওতে বলবেন লিংকে গিয়ে ক্রয় করার জন্য।

Sponsership এর মাধ্যমে ইউটিউব থেকে ইনকাম:

একবার যখন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে যথেষ্ট পরিমাণ সাবস্ক্রাইবার হয়ে যাবে আর আপনার ভিডিওতে প্রতিনিয়ত ভালো সংখ্যক ভিউজ আসবে তখন অনেক নামি দামী ব্র্যান্ড আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে তাদের প্রোডাক্ট স্পন্সর বা অ্যাড করার জন্য।

প্রোডাক্ট প্রমোট করার জন্য আপনাকে একটা রিভিউ ভিডিও ক্লিপ বানাতে হবে এবং আপনার ভিডিওর মাঝখানে বা ওই টপিকের ওপর ভিডিও বানিয়ে দিলেই আপনাকে খুব বড়ো অঙ্কের টাকা দেবে Sponser কোম্পানী।

Digital Skill সেল করে আয় করুন:

যদি আপনার কোনো ডিজিটাল স্কিল থেকে থাকে তাহলে আপনি ইউটিউব থেকে আয় করতে পারবেন। ডিজিটাল স্কিল যেমন ,- Content Writing, Video Editing, Web Designing, Digital Marketing. বর্তমানে সবাই চায় অনলাইন থেকে ইনকাম করতে তাই আপনি আপনার ডিজিটাল স্কিল সেল করে ইনকাম করতে চাইলে ইউটিউবে আপনার স্কিল Niche করে চ্যানেল খুলে ভিডিও বানাতে পারেন।

আরও পড়ুন 👇

বাড়িতে বসে হাতের কাজ করে ইনকাম করার সহজ ১০ টি উপায়

Youtube Membership দ্বারা Youtube থেকে ইনকাম:

আপনি ইউটিউবে ভিডিও দেখার সময় লক্ষ্য করবেন যে অনেকে ইউটিউব চ্যানেলে লাল রঙের সাবস্ক্রাইব বটনের পাশে আরও একটা “Join” বটন থাকে। আর ওই Join বটন হল ইউটিউব membership. ক্রীয়েটর তার চ্যানেলে Join করা মেম্বারদের জন্য আলাদভাবে প্রিমিয়াম কন্টেন্ট share করেন। এর জন্য আপনার দরকার নিয়মিত দর্শক এবং মেম্বার যেটা আপনি অনায়াসে পেয়ে যাবেন যদি আপনার কন্টেন্ট ইউনিক হয় এবং আপনি আপনার ভিডিওর মাধ্যমে দর্শকের প্রবলেম সলভ করেন।

Super Chat এবং Super Sticker মাধ্যমে আয় করুন:

আপনার দর্শকেরা তাদের কমেন্ট সবার ওপরে দেখানোর জন্য আপনাকে Super chat ও Super Sticker পাঠাবে। এটি ইউটিউব থেকে বেশি টাকা ইনকাম করার একটি অন্যতম উপায়। আপনি আপনার চ্যানেলে রেগুলার ভিডিও আপলোড করার পাশাপাশি মাঝে মাঝে লাইভ স্ট্রিম করুন। লাইভ স্ট্রিম চলাকালীন দর্শকদের কমেন্ট পড়ুন এবং উত্তর দিন।

Channel Promotion করে ইনকাম:

বর্তমান সময়ে ছোট ছোট ইউটিউব চ্যানেল গুলো তাদের চ্যানেল প্রমোশন করার জন্য বড় বড় ইউটিউব চ্যানেল গুলোকে বেশ ভালো পরিমাণ অর্থ দিয়ে প্রমোশন করে। প্রমোশন করলে ওই বড়ো ইউটিউব চ্যানেল থেকে কিছু সংখ্যক দর্শক ছোট ইউটিউব চ্যানেল যায় এবং খুব তাড়াতাড়ি ওই ছোট চ্যানেল বৃদ্ধি হয়। এর জন্য আপনার দরকার বেশি পরিমাণ সাবস্ক্রাইবার।

Refer and Earn App থেকে টাকা ইনকাম:

বর্তমানে অনেক অ্যাপ পাবেন যেগুলো রেফার করে 100/200 টাকা প্রতি রেফার জন্য দেয়। বিশেষ করে কোনো অ্যাপ নতুন অবস্থায় ডাউনলোড করানোর জন্য রেফার করার টাকা দেয়। আপনাকে একটু রিসার্চ করে রাখতে হবে কোন অ্যাপ রেফার করার টাকা দিচ্ছে এবং বেশি টাকা দিচ্ছে। আপনি আপনার ভিডিওর ডেসক্রিপশন বা কমেন্ট সেকশনে ডাউনলোড লিংক দিন এবং ভিডিওতে একবার উল্লেখ করে জানিয়ে দিন। তারপর যতজন আপনার লিংক থেকে ডাউনলোড করবে আপনি টাকা পাবেন।

FAQ – How to Earn Money From Youtube:

ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম সমন্ধে কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন যেগুলো প্রায়শই জিজ্ঞেস করা হয়।

Q.1 Youtube কিভাবে টাকা দেয়?

ইউটিউবের মূল ইনকাম করার মাধ্যম হল বিজ্ঞাপন। এছাড়াও Super chat এবং Super Sticker আর মেম্বারশিপ মাধ্যমে টাকা দেয়।

Q.2 ভারতের No.1 Youtuber কে?

বর্তমানে Carry Minati হলো ভারতের একনম্বর Youtuber যার আসল নাম হল Ajay Nagar.

Q.3 CPM কী?

CPM এর ফুল নাম Cost per thousand ads impression. মানে প্রতি হাজার Ads impression কত টাকা পাওয়া যাবে।

Q.4 RPM কী?

RPM এর ফুল নাম Revenue per thousand views. মানে আপনি প্রতি হাজার ভিউতে কত টাকা পাবেন বোঝায়।

Q.5 ইউটিউবে 1000 সাবস্ক্রাইবার হলে কত টাকা দেয়?

ইউটিউব আপনাকে আপনার ভিডিওর ভিউর ওপর টাকা দেয় সাবস্ক্রাইবার কোনো ভূমিকা নেই।

Conclusion – How to Earn money from Youtube:

আজকের এই লেখাতে আপনি জানলেন কিভাবে ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করবেন। ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার সেরা কয়েকটি উপায় তুলে ধরলাম। লেখাটি আপনার কেমন লেগেছে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আর যদি কেউ ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করতে চায় তাহলে লেখাটা একটু শেয়ার করে ছড়িয়ে দেবেন।

 

মন্তব্য করুন